রাজ্যের সার্বিক করোনাচিত্র স্বস্তিদায়ক হলেও পাহাড়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, যা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রশাসনের কাছে। তাই করোনা সংক্রমণ রুখতে প্রশাসনের তরফে নির্দেশিকা জারি করে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, আরটিপিসিআর টেস্টের নেগেটিভ রিপোর্ট পর্যটকদের হাতে থাকলে তবেই তাঁরা দার্জিলিং জেলায় কোনও হোটেল বা হোম-স্টেতে থাকতে পারবেন। এক্ষেত্রে ৭২ ঘণ্টার আগের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট গ্রাহ্য করা হবে না।যাঁদের কোভিড টিকার দু’টি ডোজ নেওয়া হয়েছে গিয়েছে তাঁদের করোনা পরীক্ষা করানো বাধ্যতামূলক নয়। তবে তাঁদের ভ্যাক্সিনেশন সার্টিফিকেট সঙ্গে রাখতে হবে।
পাহাড়ে পর্যটকদের অচসেতনভাবে ঘুরে বেড়ানো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে, মাত্র একদিন আগে এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পর্যটকদের সচেতন থাকার বার্তাও দিয়েছিলেন তিনি। এবার করোনা সংক্রমণ রুখতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
করোনার বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল হতেই দেশবাসীর একাংশের বেপরোয়া মনোভাব সামনে আসছে। করোনা বিধিকে শিকেয় তুলে পাহাড়ে ঢল নামছে পর্যটকদের। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশের অন্য়ান্য পাহাড়ি এলাকার মতো বাংলার দার্জিলিঙেও পর্যটকদের ভিড় চোখে পড়ার মতো।তার পরিপ্রেক্ষিতেই প্রশাসনের তরফে এই সিদ্ধান্ত।
Leave a Reply